খেলনা দুটি পিস্তল উদ্বার কে ঘিরে উওেজনা উত্তরের কাঞ্চনপুরে।ঘটনার বিবরনে প্রকাশ কাঞ্চনপুর বাজারের ব্যাবসায়ী সুরজিৎ দে এর মোবাইলের দোকানে জম্পুই আর ডি ব্লকের অন্তর্গত ভাংমুন এর বাসিন্দা পেশায় জুমিয়া লাল রাম থিংগা(৪০)পিতা- মৃত সি,লাল বিয়েক সাংমা দোকান মালিকের অনুপস্থতিতে একটি ব্যাগ রেখে নিজ কাজে অন্যএ যায়।এরমধ্যে দোকান মালিক দোকানে এসে ব্যাগটি দেখতে পায়।কিছু ক্ষন অতিবাহিত হওয়ার পর দোকান মালিকের কেমন একটা সন্ধেহ বাদে।তাই ব্যাগটি খোলে দেখতে গিয়েই বাদে বিপত্তি।ব্যাগ খোলতেই ব্যাগের ভিতর দুটি পিস্তল দেখতে পেয়ে দোকান মালিকের চক্ষু চড়কগাছ।সাথে সাথে আশপাশের দোকান মালিকরা সহ পথচারি সাধারণ মানুষ দোকানি ভির জমায়।খবর পাঠানো হয় কাঞ্চনপুর থানায়। সঙ্গে সঙ্গে পুলিশ ছুটে আসে ঘটনাস্থলে।মূহুর্তের মধ্যে খবরটি ছড়িয়ে পড়ে গোটা কান্চনপুর মহকুমায়।কৌতুহলি জনতা ভির জমাতে থাকে।ঘটনার খবর পেয়ে ঘটনাস্হলে ছুটে আসে মহকুমা পুলিশ আধিকারিক বিক্রম জিৎ শুক্লদাস। পরবর্তীতে বন্দুক মালিক কাজ সেরে দোকানে ভির দেখে ছুটে আসে এবং স্বীকার করে ব্যাগটি তার।সে জানায় বন্ধুক দুটি আসলে খেলনা পিস্তল। সে নাকি স্ন্যাপ ডিল নামক একটি অনলাইন কোম্পানি থেকে ক্রয় করেছে।পিস্তল দুটির মধ্যে একটি হল লাইটার,অন্যটি হল এয়ারগান।পিস্তল দুটি খেলনা হলেও দেখতে অবিকল আসল পিস্তলের মত।পরবর্তীতে প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদের জন্য কাঞ্চনপুর থানায় নিয়ে আসে।প্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদে সে জানায় এয়ারগান টি ওর সুপারি বাগানের সুরক্ষায় পশুপাখি তারানোর জন্য আনে।বিগত কিছুদিন পূর্বে একটি বিক্ষিপ্ত ঘটনাকে কেন্দ্র করে এমনিতেই গোটা কাঞ্চনপুর মহকুমায় এখনো পরিস্হিতি তেমনটা স্বাভাবিক হয় নি। তার উপর আকস্মিক ভাবে দুই দুটি পিস্তল উদ্বারের ঘটনায় মূহুর্তের মধ্যে একটা উওেজনার পরিবেশ সৃষ্টি হয়।তবে পিস্তল দুটি খেলনা পিস্তল হলেও বর্তমানে কাঞ্চনপুর থানার হেফাজতে আছে। পিস্তল মালিক কে উপযুক্ত প্রমান দিয়ে পিস্তল দুটি নিয়ে যাওয়ার জন্য বলা হয়েছে।এই ধরনের খেলনা পিস্তল ব্যাবহার করে না কোন অবৈধ কাজে লিপ্ত হয়ে জনমানুষে বিরুপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি করে। এই ভাবনায় চিন্তিত গোটা এলাকার তত্বভিঙ্গ মহল।
ছবি - ভানুময় চন্দ